চিকেন ফিসকারি রেসিপি
রাতে অফিস থেকে বাসায়
ফিরে দেখি, বুয়া খালা আসেনি। কি আর করার আছে, খেতে তো হবে। তাই, হট মেজাজটা
কুল করে নিজেই রান্নার যুদ্ধে নেমে গেলাম। কিচেন রুমে দেখি মাছ আছে, মুরগীর মাংসও আছে।
শর্টকাট রান্না করতে হবে তাই আগে থেকে জ্বাল দিয়ে রাখা মুরগীর মাংস বেচে নিলাম। এখন আপনাদের মুরগীর মাংসের "চিকেন ফিসকারি" তৈরির ঘটনা প্রনালী বলবো।
প্রথমে গরম কড়াইয়ে তেল ঢেলে দিলাম। তেল ঢালার পর বুঝতে পারলাম, তেলের পরিমাণ বেশি হয়ে গেছে।এতো তেল ফেলে দেওয়া ঠিক হবেনা। আবার স্বাস্থ্যের খাওয়াও উচিৎ হবেনা।
কি করব, কি করব? তখন চটজলদি মাথায় বুদ্ধি এল।দু'পিচ মাছ ভেজে নিলে কেমন হয়। বাড়তি তেলে দু'পিচ মাছ ভেজে নিলাম। তারপরও দেখি তেল অনেক আছে।
এবার জ্বাল দেওয়া মুরগীর মাংসও ভেজে নিলাম। যাক, এখন তেলের পরিমাণ কিছুটা কমছে। এখন তেলের কড়াইয়ে পেঁয়াজ, মরিচ, আদা, রসুন ও ধনেপাতা ছেড়ে দিলাম। ধনেপাতা কেন দিলাম, জানিনা। লবণ দিলাম। তারপর ভাজা মাংস ঢেলে দিয়ে কষাতে লাগলাম।
লবণ টেস্ট করার পরে বুঝলাম, কাম সারছে! লবণ বেশি হয়ে গেছে। এতো বেশি যে মুখ ধরে যায়। এই লবণের একটা বিহিত করতে হবে। কিভাবে কমানো যায়? অনেক ভেবে চিন্তে দুটো আলু কেটে দিলাম। দুটা কাঁচা টমেটোও কেটে মাংসের মধ্যে দিলাম।
একটু পরে চিন্তা করে দেখলাম, মাংসে যদি টমেটো দেওয়া যেতে পারে তাহলে মাছ কি দোষ করল। শেষমেশ মাংসের মধ্যে মাছও দিয়ে দিলাম।
ব্যস, সম্পূর্ণ কাকতালীয় ভাবে হয়ে গেলো নতুন স্বাদের নতুন রেসিপি "চিকেন ফিসকারি"। মাছ, মাংস, আলু ও টমেটোর অসাধারণ কম্বিনেশন যা কেক্কাপার নুডলসের আচারও হার মানায়।
আপনারাও চাইলে রান্না করতে পারেন। আমি নিশ্চিত না খেলে পোস্তাবেন, খেলে চাটবেন।
শর্টকাট রান্না করতে হবে তাই আগে থেকে জ্বাল দিয়ে রাখা মুরগীর মাংস বেচে নিলাম। এখন আপনাদের মুরগীর মাংসের "চিকেন ফিসকারি" তৈরির ঘটনা প্রনালী বলবো।
প্রথমে গরম কড়াইয়ে তেল ঢেলে দিলাম। তেল ঢালার পর বুঝতে পারলাম, তেলের পরিমাণ বেশি হয়ে গেছে।এতো তেল ফেলে দেওয়া ঠিক হবেনা। আবার স্বাস্থ্যের খাওয়াও উচিৎ হবেনা।
কি করব, কি করব? তখন চটজলদি মাথায় বুদ্ধি এল।দু'পিচ মাছ ভেজে নিলে কেমন হয়। বাড়তি তেলে দু'পিচ মাছ ভেজে নিলাম। তারপরও দেখি তেল অনেক আছে।
এবার জ্বাল দেওয়া মুরগীর মাংসও ভেজে নিলাম। যাক, এখন তেলের পরিমাণ কিছুটা কমছে। এখন তেলের কড়াইয়ে পেঁয়াজ, মরিচ, আদা, রসুন ও ধনেপাতা ছেড়ে দিলাম। ধনেপাতা কেন দিলাম, জানিনা। লবণ দিলাম। তারপর ভাজা মাংস ঢেলে দিয়ে কষাতে লাগলাম।
লবণ টেস্ট করার পরে বুঝলাম, কাম সারছে! লবণ বেশি হয়ে গেছে। এতো বেশি যে মুখ ধরে যায়। এই লবণের একটা বিহিত করতে হবে। কিভাবে কমানো যায়? অনেক ভেবে চিন্তে দুটো আলু কেটে দিলাম। দুটা কাঁচা টমেটোও কেটে মাংসের মধ্যে দিলাম।
একটু পরে চিন্তা করে দেখলাম, মাংসে যদি টমেটো দেওয়া যেতে পারে তাহলে মাছ কি দোষ করল। শেষমেশ মাংসের মধ্যে মাছও দিয়ে দিলাম।
ব্যস, সম্পূর্ণ কাকতালীয় ভাবে হয়ে গেলো নতুন স্বাদের নতুন রেসিপি "চিকেন ফিসকারি"। মাছ, মাংস, আলু ও টমেটোর অসাধারণ কম্বিনেশন যা কেক্কাপার নুডলসের আচারও হার মানায়।
আপনারাও চাইলে রান্না করতে পারেন। আমি নিশ্চিত না খেলে পোস্তাবেন, খেলে চাটবেন।
Comments
Post a Comment
আপনার মূল্যবান মতামত দিন